আগামী শনিবার (১৫ মার্চ) এক যোগে ৬ থেকে ৫৯ মাস বয়সি প্রায় ২ কোটি ২২ লাখ শিশুকে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে। মোট ১ লাখ ২০ হাজার স্থায়ী ইপিআই কেন্দ্রে তাদের এই ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় স্বাস্থ্যসেবাকে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। যার ফলে বাংলাদেশে অপুষ্টির হার কমেছে এবং শিশু ও মাতৃমৃত্যু উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে। শুধু দেশেই নয়, বিশ্ব নেতৃত্বের পুষ্টি ফোরাম স্ক্যালিং আপ নিউট্রিশন (এসইউএন) এর গুরুত্বপূর্ণ সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ অংশগ্রহণ করে আসছে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পরবর্তী সময়ে অপুষ্টিজনিত কারণে শিশুদের মাঝে রাতকানা রোগের হার ৪.১০ শতাংশ ছিল।


0 Comments